• SCHOOL BOARDS
  • WBBSE/WBCHSE
  • CLASS 5
  • BENGALI
  • ত্রয়োদশ অধ্যায় মায়াতরু - অশোকবিজয় রাহা সংক্ষিপ্ত ও রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর Chapter 13 Mayatoru - Ashokbijoy Raha

ত্রয়োদশ অধ্যায় মায়াতরু - অশোকবিজয় রাহা সংক্ষিপ্ত ও রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর Chapter 13 Mayatoru - Ashokbijoy Raha

Language : Bengali

The Note contains Textual Question Answers from WBBSE Class 5 Bengali Chapter 13 Mayatoru - Ashokbijoy Raha (ত্রয়োদশ অধ্যায় মায়াতরু - অশোকবিজয় রাহা). Read the Question Answers carefully. This Question Answer set from the WBBSE board provides quality Multiple Choice Questions (MCQ), Short Answer Type Questions (SAQ), and Long Answer Type Questions from the above chapter. By reading these, students will get a clear idea about that chapter. It will enhance their knowledge and enable them to get good marks in the board exams. 

পঞ্চম  শ্রেণি বাংলা ত্রয়োদশ  অধ্যায় মায়াতরু - অশোকবিজয় রাহা, মায়াতরু   ব্যাখ্যা,

মায়াতরু  গদ্যের বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ, সম্পূর্ণ আলোচনা ও অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তর,

মায়াতরু - অশোকবিজয় রাহা থেকে সংক্ষিপ্ত, রচনাধর্মী ও ব্যাখ্যা ধর্মী প্রশ্নোত্তর 

Class 5 Bengali Chapter 13 Mayatoru - Ashokbijoy Raha  

Short Answer Type Question (SAQ) from Mayatoru - Ashokbijoy Raha 

Long Answer Type Question from Mayatoru - Ashokbijoy Raha 


LRNR provides this material totally free

ত্রয়োদশ  অধ্যায় 

মায়াতরু - অশোকবিজয় রাহা 

Chapter 13 

Mayatoru - Ashokbijoy Raha 

সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর 


১. নিচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখ: 

১.১. তোমার চেনা এমন দুটি গাছের নাম লেখ অন্ধকারে যাদের দেখলে মনে হয় যেন মানুষের মতো হাত নেড়ে ডাকছে?

→খেঁজুর গাছ, কলা গাছ 


১.২. নানারকম রঙিন মাছ তুমি কোথায় দেখেছ?

→আকোরিয়ামে 


১.৪. ভোরের আলো তোমার কেমন লাগে? তখন তোমার কোথায় যেতে ইচ্ছে করে ?

ভোরের আলো আমার খুব ভালো হয়। তখন আমার গাছপালা ঘেরা সবুজ বনের কাছে যেতে ইচ্ছা করে। 


১.৫. আলোয় এবং অন্ধকারে একই গাছের দুরকম চেহারা তোমার চোখে কীভাবে ধরা পড়ে?

→ যখন আলোয় কোন গাছ আমরা দেখি তা স্পষ্টভাবে আমাদের চোখে পড়ে এবং গাছটিকে আমরা চিহ্নিত করতে পারি কিন্তু যখন অন্ধকারে দেখি তখন মনে হয় কেউ যেন অন্ধকারে আমাকে ডাকছে।  এইভাবেই পার্থক্য চোখে পড়ে। 


২. ‘ক’ স্তম্ভের সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মিলিয়ে লেখ: 

  ক

খ 

1. গাছ

অশরীরী(3)

2. বন

বৃক্ষ্ম (1)

3. ভূত

কাঁপুনি (5)

4. ঝালর

অরণ্য (2)

5. কম্প

পর্দা (4)


৩. কবিতা অবলম্বনে শুন্যস্থান পূরণ করো: 

৩.১. এক যে ছিল গাছ 

৩.২. বিষ্টি হলেই আসত আবার কম্প দিয়ে জ্বর 

৩.৩. মুকুট হয়ে ঝাঁক বেঁধেছে লক্ষ হীরার মাছ 

৩.৪. এক পশলার শেষে 

৩.৫. বনের মাথায় ঝিলিক মেরে চাঁদ উঠত যখন ভালুক হয়ে ঘাড় ফুলিয়ে করত সে গরগর 


৪. কবিতাটি অবলম্বনে একটি গল্প তৈরী করো: 

একটি গাছ ছিল সন্ধে হলেই সে দুহাত তুলে ভূতের মতো নাচত। আবার কখনো হঠাৎ বনের মাথায় ঝিলিক মেরে চাঁদ উঠত, তখন ভালুক হয়ে যখন বৃষ্টি শেষ হয়ে যেত তখন মুকুট হয়ে লক্ষ হীরার মাছ ঝাঁক বাধত ভোর বেলায় কত কী যে হতো তা ভেবেই পাওয়া যেত না। আর যখন সকাল হতো তখন একটাও মাছ থাকত না, কেবল 


৫. শব্দগুলির অর্থ লিখে তা দিয়ে বাক্য রচনা করো:

১.ঝাঁক (ঘন )- এক ঝাঁক পায়রা আকাশে উড়ছে। 

২. ঝিলিক (চমক )- বর্ষাকালে আকাশে বিদ্যুৎ এর ঝিলিক দেখা যায়। 

৩. ঘাড় (গলার পিছনের অংশ )- সে ঘাড় ঘুরিয়ে আমাকে দেখছে। 

৪. মুকুট (টোপর )- রাজামহারাজরা মাথায় মুকুট পরে। 

৫. ঝিকিরমিকির (ঝিকিমিকি ) - বিয়ে বাড়িটা ঝিকিরমিকির আলোয় সাজানো। 


৬. কোনটি কি জাতীয় শব্দ শব্দঝুঁড়ি থেকে বেছে নিয়ে আলাদা করে লেখো: 

গাছ, যে, বা, রুপালি, জুড়ত, তুলে, হয়ে, ঝিকিরমিকির, লক্ষ, সে, কম্প, জ্বর 

বিশেষ্য - গাছ, কম্প, জ্বর 

বিশেষণ - রুপালি, লক্ষ, ঝিকিরমিকির 

সর্বনাম - যে, সে 

অব্যয় - বা 

ক্রিয়া -হয়ে, জুড়ত, তুলে 


৭. বিপরীত শব্দ লেখো: 

১. সন্ধে - সকাল 

২. হঠাৎ - সবসময় 

৩. শেষে - শুরুতে 

৪. হেসে - কেঁদে 

৫. আলো - আঁধার 


৮. সমার্থক শব্দ লেখো: 

১. গাছ - বৃক্ষ 

২. ভূত - অশরীরী 

৩. বন - অরণ্য 

৪. বিষ্টি - বর্ষা 

৫. মাছ - মৎস্য 

৬. চাঁদ - চন্দ্র 


৯. প্রতিটি বাক্য ভেঙে আলাদা দুটি বাক্যে লেখো: 

৯.১. এক যে ছিল গাছ, সন্ধে হলেই দুহাত তুলে জুড়ত ভূতের নাচ। 

→ এক যে ছিল গাছ, যে সন্ধে হলে দুহাত তুলে ভূতের নাচ জুড়ত 


৯.২. বৃষ্টি হলেই আসত আবার কম্প দিয়ে জ্বর। 

→যখন বিষ্টি আসত, তখন আবার কম্প দিয়ে জ্বর আসত। 


৯.৩. সকাল হল যেই, একটিও মাছ নেই। 

→ সকাল হল তখনি দেখা গেল একটিও মাছ নেই। 


৯.৪. মুকুট হয়ে ঝাঁক বেঁধেছে লক্ষ হীরার মাছ। 

→লক্ষ হীরার মাছ রয়েছে। তারা মুকুট হয়ে ঝাঁক বেঁধেছে। 


৯.৫. ভালুক হয়ে ঘাড় ফুলিয়ে করত সে গরগর। 

→ ভালুক হয়ে ঘাড় ফোলাত, ঘাড় ফুলিয়ে সে গরগর করত। 


১০. এলোমেলো বর্ণগুলিকে সাজিয়ে শব্দ তৈরি করো। 

১. র গ র গ - গরগর 

২. ট কু মু - মুকুট 

৩. ব আয়াছা - আবছায়া 

৪. রকিমিঝিরকি -ঝিকিরমিকির 

৫.রবেভোলা - ভোরবেলা 


১১.১. কবি অশোকবিজয় রাহার দুটি বইয়ের নাম লেখো?

→রুদ্রবসন্ত, ভানুমতীর মাঠ 


১১.২. তাঁর কবিতা রচনার প্রধান বিষয়টি কি ছিল?

→ নদী, পাহাড়, অরণ্য প্রকৃতি তাঁর কবিতা রচনার প্রধান বিষয় ছিল। 


১১.৩. ‘মায়াতরু’ কবিতাটি তাঁর কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?

→ ‘মায়াতরু’ কবিতাটি তাঁর ‘ভানুমতীর মাঠ’ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া। 


১২. দিনের কোন সময় ঘটনাটি ঘটেছে পাশে পাশে লেখো। খাতায় ছবি আঁকো: 

১২.১. দুহাত তুলে জুড়ত ভুতের নাচ - সন্ধে বেলা 

১২.২. ভালুক হয়ে ঘাড় ফুলিয়ে করত যে গরগর - রাতের বেলা 

১২.৩. কেবল দেখি পড়ে আছে ঝিকিরমিকির আলোর রুপালি এক ঝালর - সকাল বেলা। 


১৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো: 

১৩.১. ‘মায়াতরু’ শব্দটির অর্থ কি ? কবিতায় গাছকে ‘মায়াতরু’ বলা হয়েছে কেন?

‘মায়াতরু’ শব্দটির অর্থ হল মায়াবী গাছ। 

‘মায়াতরু’ কবিতায় গাছটি যাদুবিদ্যার আধিকারী ছিল। কারণ গাছটি দিনের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন   সন্ধে বেলা দুহাত তুলে ভূতের মতো নাচত। রাতের বেলা ভালুকের মতো রাগে গরগর করত আবার সকাল বেলা হারিয়ে যেত। তাই গাছটিকে মায়াতরু বলা হয়েছে। 


১৩.২. শব্দের শুরুতে ‘মায়া’ যোগ করে পাঁচটি নতুন শব্দ তৈরি করো। একটি করে দেওয়া হল - মায়াজাল। 

→ মায়াপুর, মায়াপুরী, মায়াবতী, মায়ামৃগ, মায়াকান্না 


১৩.৪. দিনের বিভিন্ন সময়ে কবি গাছকে কোন কোন রূপে দেখেছেন ?

→ কবি অশোক বিজয় রাহা ‘মায়াতরু’ কবিতায় গাছটিকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপে দেখেছেন। সন্ধে বেলা ভূতের মতো দুহাত তুলে নাচতে দেখেছে।  রাতের বেলা চাঁদ উঠলে ভালুকের মতো রাগে গরগর করতে দেখেছেন, বৃষ্টি থামলে ভালুকের মতো গাছেরও কম্প দিয়ে জ্বর আসতে দেখেছেন। আবার, সকাল বেলা পড়ে থাকতে দেখেছে রুপালি এক ঝালর। 




Ratings
No reviews yet, be the first one to review the product.