• SCHOOL BOARDS
  • WBBSE/WBCHSE
  • CLASS 6
  • BENGALI
  • Chapter 16 Ek Bhuture Kando-Shibram Chakraborty | ষষ্ঠদশ অধ্যায় এক ভূতুড়ে কান্ড-শিবরাম চক্রবর্তী

Chapter 16 Ek Bhuture Kando-Shibram Chakraborty | ষষ্ঠদশ অধ্যায় এক ভূতুড়ে কান্ড-শিবরাম চক্রবর্তী

Language : Bengali

The Note contains Textual Question Answers from WBBSE Class 6 Bengali Chapter 16 Ek Bhuture Kando-Shibram Chakraborty (ষষ্ঠদশ অধ্যায় এক ভূতুড়ে কান্ড-শিবরাম চক্রবর্তী). Read the Question Answers carefully. This Question Answer set from the WBBSE board provides quality Multiple Choice Questions (MCQ), Short Answer Type Questions (SAQ), and Long Answer Type Questions from the above chapter. By reading these, students will get a clear idea about that chapter. It will enhance their knowledge and enable them to get good marks in the board exams. 

Class 6 Bengali Chapter 16 Ek Bhuture Kando-Shibram Chakraborty 

Short Answer Type Question (SAQ) from Chapter 16 Ek Bhuture Kando-Shibram Chakraborty  

Long Answer Type Question from Chapter Chapter 16 Ek Bhuture Kando-Shibram Chakraborty

ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা ষষ্ঠদশ অধ্যায় এক ভূতুড়ে কান্ড-শিবরাম চক্রবর্তী  

এক ভূতুড়ে কান্ড ব্যাখ্যা, এক ভূতুড়ে কান্ড গদ্যের বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ, সম্পূর্ণ আলোচনা ও অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তর,ষষ্ঠদশ অধ্যায় এক ভূতুড়ে কান্ড-শিবরাম চক্রবর্তী থেকে সংক্ষিপ্ত, রচনাধর্মী ও ব্যাখ্যা ধর্মী প্রশ্নোত্তর 


LRNR provides this material totally free

CH-16_এক ভূতুড়ে কান্ড 


১.১. শিবরাম চক্রবর্তীর পোশাকি নাম কী ?

→ পোশাকি নাম চঞ্চল। 


১.২. তাঁর লেখা দুটি বিখ্যাত বইয়ের নাম লেখো ?

→ ‘হাসির টেক্কা’, ‘ঈশ্বর পৃথিবী ভালোবাসা’


২. নীচের বাক্যগুলি কী ধরনের (সরল /যৌগিক /জটিল ) তা নির্দেশ করো : 

২.১. ভূত বলে কিছু আছে ?

-সরল বাক্য 


২.২. যেখানে সন্ধে হয় সেইখানেই সাইকেলের টায়ার ফাঁসে। 

→ জটিল বাক্য 


২.৩. একটা পরস্মিপদী সাইকেল হাতে পেয়ে হুড্রুর দিকে পাড়ি জমিয়েছিলাম কিন্তু মাইল সাতেক না যেতে যেতেই তার একটা টায়ার ফেঁসে গেল। 

→ যৌগিক বাক্য 


২.৪. আমার টর্চবাতিটা জ্বালিয়ে নিয়ে প্রাণপণে ঘোরাতে লাগলাম। 

→ সরল বাক্য 


২.৫. যেখানটায় ড্রাইভার থাকবার কথা সেখানে কেউ নেই। 

→ জটিল বাক্য 


৩. নীচের বাক্যগুলিতে কী কী অনুসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে লেখো : 

৩.১. সাইকেল ঘাড়ে করে যেতে হলেই হয়েছে !

→হলেই 


৩.২. কয়েক মিনিট বাদে সেখান থেকে নামলাম। 

→বাদে, থেকে 


৩.৩. তার চেয়ে বাঘের পেটের মধ্যে দিয়ে স্বর্গে যাওয়া ঢের শর্টকার্ট। 

→চেয়ে, মধ্যে, দিয়ে 


৩.৪. আপনা থেকেই আমার মুখ দিয়েই বেরিয়ে গেল। 

→থেকেই, দিয়েই 


৪. নীচের বাক্যগুলিকে কর্তাখন্ড ও ক্ৰিয়াখন্ডে ভাগ করো : 

৪.১. আসতে আসতে গাড়িটা আমার সামনে এসে পড়ল। 

→ কর্তাখন্ড- গাড়িটা,   ক্ৰিয়াখন্ড- এসে পড়ল 


৪.২. দরজার হ্যান্ডেল ঘুরিয়ে ঢুকে পড়লাম ভিতরে। 

→ কর্তা-আমি (উহ্য ) ক্ৰিয়াখন্ড- ঢুকে পড়লাম


৪.৩. চিরদিনই আমি আশাবাদী। 

→ কর্তা-আমি ক্ৰিয়াখন্ড- ছিলাম (উহ্য )


৪.৪. এগিয়ে এস বললেন ভদ্রলোক। 

→ কর্তা-ভদ্রলোক ক্ৰিয়াখন্ড- বললেন


৫. নীচের বাক্যগুলির মধ্যে থেকে সন্ধিবদ্ধ শব্দ বেছে নিয়ে সন্ধিবিচ্ছেদ করো : 

৫.১. কিন্তু গাড়িটার থামবার কোনো লক্ষণ নেই !

→ কিন্তু - কিম্+ তু 


৫.২. আমার পাশ কাটিয়ে যাবার দুর্লক্ষণ দেখে আমি মরিয়া হয়ে উঠলাম। 

→দুর্লক্ষণ = দুঃ +লক্ষণ 


৫.৩. শেষ পর্যন্ত আস্তে আস্তে আসছিল গাড়িটা। 

→ পর্যন্ত - পরি +অন্ত 


৫.৪. কাল সকালে উদ্ধার করা যাবে। 

→ উদ্ধার - উৎ +হার 


৬. নীচের প্রশ্নগুলির কয়েকটি বাক্যে উত্তর দাও : 

৬.১. ‘সাইকেল ঘাড়ে করে যেতে হলেই হয়েছে !’-লেখকের গন্তব্য কোথায় ? সাইকেল ঘাড়ে করে যাওয়ার প্রসঙ্গ এসেছে কেন ?

→ গল্পে লেখকের গন্তব্য হুড্র জলপ্রপাত। লেখকের অন্যজনের সাইকেল নিয়ে হুড্রর দিকে যাত্রা শুরু করলে সাইকেলের টায়ার ফেঁসে যায় মাইল সাতেক যেতেই। জনমানবহীন জংলী জায়গায় লেখক কি করবে ভেবে না পেয়েই সাইকেল ঘাড়ে করে যাবার কথা ভাবে এইভাবেই প্রসঙ্গটি এসেছে। 


৬.২. ‘যেখানে বাঘের ভয় সেইখানেই সন্ধে হয়’ - প্রবাদটির মর্মার্থ কী ? একইভাব বোঝাতে তুমি আরেকটি প্রবাদ উল্লেখ করো। 

→ প্রবাদটির মর্মার্থ লেখ : যেখানে বিপদ হওয়ার কথা মনে মনে ভাবা হয়, সেখানেই বাস্তবে বিপদ ঘটে। 

‘মরার উপর খাঁড়ার ঘা’ , অন্য আর একটি প্রবাদ। 


৬.৩. ‘চিরদিনই আমি আশাবাদী’-এই আশাবাদের গুনে লেখক কীভাবে পুরস্কৃত হলেন ?

লেখক হুড্রর দিকে যাত্রা করার সময় সাইকেলের টায়ার ফেঁটে গেল। তিনি জনমানবহীন জংলী জায়গায় নিজের মনের বল না হারিয়ে অন্য যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। কিন্তু পরে একটি লরি এসে তাকে না নিয়ে চলে যান এবং পরে তিনি বেবি অস্টিন পেয়ে নিরাপদ স্থানে পৌছান। 


৭. নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাষায় উত্তর লেখো : 

৭.১. ‘অনর্থক কেবল টর্চটাকে আর নিজেকে টর্চার করা’ - কোন ঘটনা প্রসঙ্গে উদ্ধৃতিটির অবতারণা ? ‘টর্চ’ আর ‘টর্চার’ শব্দের প্রয়োগে যে শব্দ নিয়ে খেলা তৈরি হয়েছে, গল্প থেকে খুঁজে এমন কয়েকটি উদাহরণ দাও। তুমি নিজে এ জাতীয় কয়েকটি বাক্য লেখো। 

লেখক শিবরাম রচিত ‘এক ভূতুড়ে কান্ড’ গল্পে হুড্রর দিকে যাওয়ার পথে লেখকের সাইকেলের টায়ার ফেঁটে গেলে জায়গাটি ছিল জনমানবহীন এবং জংলী। কোন সাহায্যেও লেখক পান না। অবশেষে একটি আসতে দেখে লেখক সাহায্যের জন্য জোরে জোরে টর্চ ঘোরাতে থাকলেও লরির ড্রাইভার কোন পাত্তা না দেওয়ায় লেখক কথাটি বলেন। 


শব্দ খেলার উদাহরণ : 

১. ‘আমার হার্ট খুব উইক, আর শুনেছি ওরা ভারি উইক 

২. ‘ভূত কিনা জানিনা, কিন্তু অদ্ভূত একটা কিছু।..’

৩. ‘হুশ হুশ করে ট্রেনটা চলে যাবার পর আমার হুশ হলো 


নিজস্ব বাক্য : 

১.রহিম খান খানদানি পোশাক পড়েছে। 

২. জ্বল জ্বল করে বাড়িঘর পুড়তে দেখে অতীশের চোখে জল এল। 


৭.২. গল্প অনুসরণে সেই নির্জন বনপথে লেখকের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার কথা নিজের ভাষায় বর্ননা করো। 

লেখক শিবরাম রচিত ‘‘এক ভূতুড়ে কান্ড’ গল্পে লেখক হুড্রর দিকে যাওয়ার পথে মাইল সাতেক গিয়ে সাইকেলের টায়ার ফেঁসে যায় এবং পাঁচ মাইল পথ তখনও যাওয়া বাকি। জায়গাটি নির্জন এবং জংলী হওয়ায় লেখক কোনরকম সাহায্য পায় না। শেষে একটি লরি আসতে দেখে জোড়ে জোড়ে টর্চ ঘোরাতে থাকলেও ড্রাইভার না দেখে পালিয়ে যায়। অবশেষে একটা বেবি অস্টিন পেয়ে তাতে চেপে পরে এবং কোথায় যাবে বলতে গিয়ে দেখে ড্রাইভার নেই, শেষে ভূতের খপ্পড়ে পড়েছেন ভেবেও অলসতার কারনে গাড়ি থেকে নামে না, শেষে একটা লেভেল ক্রসিং এর সামনে এসে গাড়িটা থামলে প্রাণ বাঁচাতে লেখক গাড়ি থেকে নেমে পরে এবং দেখে পিছন থেকে এক চশমা পরিহিত ভদ্রলোক আসছেন এবং তার কাছ থেকে জানতে পারেন গাড়িটি খারাপ হওয়ার জন্য তিনি সেটাকে ঠেলতে ঠেলতে আনেন এবং লেখককেও ঠেলতে বলেন। 


৭.৩. ‘বাঘের দৃষ্টিভঙ্গি ওরকম উদার হতে পারে না’-কোন উদার দৃষ্টিভঙ্গির কথা বলা হয়েছে ? লেখকের কাছে সেই ‘দৃষ্টিভঙ্গি’ কতটা উদারতা নিয়ে এসেছিল, তা বুঝিয়ে দাও। 

শিবরাম চক্রবর্তী রচিত ‘‘এক ভূতুড়ে কান্ড’ গল্পে সাইকেলের টায়ার ফেটে গিয়ে নির্জন রাস্তায় লেখক একটি লরি দেখতে পেলেও তা লেখককে নিরাশ করে বেরিয়ে যায়। সেই সময় কুয়াশা ভেদ করে লেখক দেখতে পান দুটো হলদে চোখ তাঁর দিকে এগিয়ে আসছে। প্রথমে তিনি বাঘ ভাবলেও পরে ভাবেন বাঘের দুটি চোখের মাঝখানে অতটা ফারাক থাকে না বা চোখ দুটো অতটা হিংস্রও নয়। 

আসলে ওগুলো বাঘের চোখ ছিল না, ছিল বেবি অস্টিন গাড়ির হেডলাইট। গাড়িটি লেখকের কাছে উদারতা প্রকাশ করে, যা চেপে লেখকের প্রথমে ভূতুড়ে গাড়ি ভাবলেও পরে তার মালিককে দেখতে পান এবং সেই যাত্রায় এই গাড়িটিও লেখকের জীবন বাঁচান। 


৭.৪. ‘এই হয়ত সশরীরে রাঁচি ফেরার শেষ সুযোগ’, -কোন সুযোগের কথা বলা হয়েছে ? লেখক কীভাবে সেই সুযোগকে কাজে লাগালেন ?

একটি মন্থর গতির বেবি অস্টিন গাড়িতে চেপে লেখকের রাঁচি ফেরার সুযোগের কথা বলা হয়েছে। 

লেখকের আবেদন সত্ত্বেও গাড়িটি যখন না থেমে মন্থর গতিতে চলে যেতে লাগলো তখন লেখক নিজেকে রক্ষার জন্য মরিয়া হয়ে চলন্ত গাড়িতেই উঠে পড়লেন। লেখক ভেবেছিলেন এই সুযোগটা কাজে না লাগালে তাকে হয়ত সশরীরে আর রাঁচি ফেরা হবে না। 


৭.৫. ‘আমি হাঁ করে তাকিয়ে থাকলাম’ - লেখক কেন তার কথা অসমাপ্ত রেখে হাঁ করে তাকিয়ে রইলেন ?

‘এক ভূতুড়ে কান্ড’ গল্পে লেখকের সাইকেলের টায়ার ফেটে গেলে কি করবে ভেবে না পেয়ে একটি লরিকে আসতে দেখে জোরে টর্চ ঘোরাতে থাকলেও কুয়াশার কারনে লরি ড্রাইভার দেখতে না পেয়ে চলে যায়, তখন একটা বেবি অস্টিন আসতে দেখে লেখক দাঁড়াতে বলে, কিন্তু গাড়িটা না থেমে চলতে থাকে তখন দৌড়ে লেখক গাড়ির ভিতর উঠে পরে, এবং উঠার পর কোথায় যেতে হবে তার গন্তব্যস্থলের ঠিকানা বলতে গিয়েই তাকিয়ে দেখে ড্রাইভারের সিটে কেউ নেই, ইঞ্জিন বন্ধ তবুও গাড়ি চলছে। তখন লেখক কথা অসমাপ্ত রেখে হাঁকরে তাকিয়ে রইলেন। 


৭.৬. ‘বে -ড্রাইভার গাড়ি যেমন চলছিল তেমনি চলতে লাগল’-  ‘বে -ড্রাইভার গাড়ি’ চলার প্রকৃত কারনটি কীভাবে গল্পে উন্মোচিত হলো ?

শিবরাম চক্রবর্তী রচিত উক্ত গল্পটিতে লেখক হুড্রর দিকে যাওয়ার সময় জনমানবহীন জংলী রাস্তায় সাইকেলের টায়ার ফেঁসে যায়। এমত অবস্থায় একটি লরি একটি লরি এলেও লেখককে না নিয়ে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর একটি চলন্ত বেবি অস্টিন আসতে দেখে লেখক কোন কিছু না ভেবে গাড়িটিতে লাফ দিয়ে উঠে পরে এবং দেখে ড্রাইভার তার সিটে নেই, ইঞ্জিন বন্ধ তবুও গাড়ি চলছে তখন লেখক হতবাক হলেও অলসতার কারনে গাড়ি থেকে নামে না। পরে একটি লেভেল ক্রসিং এর সামনে গাড়িটি এসে পড়লে গাড়িটি ধীর গতিতে থেমে যায় তখন লেখক লাফ দিয়ে নেমে পড়ে এবং দেখে গাড়িটির পিছন দিক থেকে একটি চশমা পরিহিত ভদ্রলোক আসছে এবং তখন তিনি জানতে পারেন গাড়ির কল বিগড়ানোর জন্য তিনি আটমাইল দূর থেকে গাড়িটি ঠেলতে থাকেন এবং তিনি লেখকের কাছেও সাহায্য চান। 


৭.৭. ‘এবারও আমার আলস্যই জয়ী হলো শেষটায়’,-গল্প অনুসরণে লেখকের উৎকণ্ঠা, আলস্য ও কর্মতৎপরতার দৃষ্টান্ত দাও। 

লেখকের উৎকণ্ঠার দৃষ্টান্ত : সাইকেলের টায়ার ফেঁসে জনহীন জায়গায় লেখক বিপদে পড়লে ধীরে ধীরে সন্ধ্যা নেমে এলে তিনি উৎকণ্ঠিত হয়ে পড়েন। একটি লরিকে ইশারা করলে সেটা না দাঁড়ালে তিনি আরও উৎকণ্ঠিত হয়ে বেপরোয়াভাবে বেবি অস্টিন গাড়িতে চেপে বসেন। 

লেখকের আলস্যের দৃষ্টান্ত : সাইকেলের টায়ার ফেঁসে গেলে তিনি আলস্যের কারনে হেঁটে যেতে পারেননি এবং এই আলস্যের কারনে বে -ড্রাইভার গাড়িতে চেপেও হাঁটার ভয়ে নামতে পারেনি। 

কর্মতৎপরতার দৃষ্টান্ত : প্রায় দুঘন্টা ড্রাইভারহীন গাড়িতে সফর করে অবশেষে লেভেল ক্রসিংয়ের কাছে এসে রেলগাড়ির শব্দ শুনে লেখকের চমক ভাঙে এবং তিনি গাড়ি থেকে নেমে পড়েন। 


৭.৮. ‘শেষ পর্যন্ত লেখক সেই ‘বেবি অস্টিন’ থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন কেন ? এরপরে তিনি কোন পরিস্থিতির মুখোমুখি হলেন ?

 হুড্রর দিকে যাওয়ার পথে লেখকের সাইকেলের টায়ার ফেঁসে গেলে একটি লরিকে দাঁড় করাতে গেলেও সেটা চলে যায় এবং একটু পড়ে একটা চলন্ত বেবি অস্টিন এলে তার উপর জোর করে চেপে বসে গাড়িতে চাপার পর তিনি বুঝতে পারেন ড্রাইভারের সিটে কেউ নেই এবং ইঞ্জিনও বন্ধ। তিনি বুঝতে পারেন ভূতের খপ্পড়ে পড়েছেন তবুও অলসতার কারনে গাড়ি থেকে নামে না। অবশেষে লেভেল ক্রসিং সামনে গাড়িটি চলে এসে দুর্ঘটনার আশঙ্কায় লেখক গাড়ি থেকে নেমে পড়েন। 

এরপর গাড়িটি থামলে, গাড়ির পিছন থেকে এক চশমা পরিহিত ভদ্রলোক বেরিয়ে আসেন এবং জানান গাড়ির কল বিগড়ে যাওয়ার জন্য প্রায় আট মাইল দূর থেকে তিনি গাড়িটিকে ঠেলতে ঠেলতে নিয়ে আসেন এবং তিনি অবশেষে লেখকের কাছে সাহায্য চান এবং লেখক গাড়িটি ঠেলে তার বাড়ি অবধি পৌঁছে দেন। 

Ratings
No reviews yet, be the first one to review the product.