Chapter 21 Dhoratol-Rabindranath Tagore | একবিংশ অধ্যায় ধরাতল-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

Language : Bengali

The Note contains Textual Question Answers from WBBSE Class 6 Bengali Chapter 21 Dhoratol-Rabindranath Tagore (একবিংশ অধ্যায় ধরাতল-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ). Read the Question Answers carefully. This Question Answer set from the WBBSE board provides quality Multiple Choice Questions (MCQ), Short Answer Type Questions (SAQ), and Long Answer Type Questions from the above chapter. By reading these, students will get a clear idea about that chapter. It will enhance their knowledge and enable them to get good marks in the board exams. 

Class 6 Bengali Chapter 21 Dhoratol-Rabindranath Tagore 

Short Answer Type Question (SAQ) from Chapter 21 Dhoratol-Rabindranath Tagore 

Long Answer Type Question from Chapter 21 Dhoratol-Rabindranath Tagore

ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা  একবিংশ অধ্যায় ধরাতল-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 

ধরাতল ব্যাখ্যা, ধরাতল পদ্যের বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ, সম্পূর্ণ আলোচনা ও অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তর, একবিংশ অধ্যায় ধরাতল-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  

 থেকে সংক্ষিপ্ত, রচনাধর্মী ও ব্যাখ্যা ধর্মী প্রশ্নোত্তর 


LRNR provides this material totally free

CH-21_ধরাতল 


১.১. কবি রবীন্দ্রনাথের লেখা একটি গীতিনাট্যের নাম লেখো। 

রবীন্দ্রনাথের লেখা একটি গীতিনাট্যের নাম “বাল্মীকি -প্রতিভা”


১.২. তোমাদের পাঠ্য কবিতাটি তাঁর কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া ?

পাঠ্য কবিতাটি তাঁর ‘চৈতালি’ নামক কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া। 


২. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর লেখ : 

২.১. কবির মনে আজ কী ভাবনা এসেছে ?

কবির মনে আজ ছোটো কথা, ছোট গীতের ভাবনা এসেছে। 


২.২. যেতে যেতে নদীতীরে কবির চোখে কোন দৃশ্য ধরা পড়েছে ?

যেতে যেতে নদীতীরে কবির চোখে ছায়াময় গ্রামগুলির দৃশ্য ধরা পড়েছে। 


২.৩. সবাই প্রতি মুহূর্তে কী কথা বলছে ?

সবাই প্রতি মুহূর্তে ‘যাই যাই’ অর্থাৎ প্রবাহমান সময়কে নির্দেশ করে চলে যাওয়ার কথা বলছে। 


২.৪. যা কিছু দেখেন তাকেই কবি ভালোবাসেন কেন ?

কবিতায় কবি যা কিছু দেখছেন তা ক্ষণকালের, তাই এই দেখাকে কবি চোখের দেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে মন দিয়ে তা উপলব্ধি করছেন এবং সেই গুলিকেই কবি ভালোবাসেন। 


২.৫. কবি কাদের ভাইবোনের সঙ্গে তুলনা করেছেন ?

কবি দুঃখ ও সুখকে ভাইবোনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। 


২.৬. গ্রামগুলি দেখে কবির কী মনে হয়েছে ?

কবিতায় গ্রামগুলি দেখে কবির মনে হয়েছে, ছায়াময় গ্রামগুলিকে যেন প্রেম ঘিরে রয়েছে। 


২.৭. পৃথিবীর দিকে তাকালে কবির কী মনে হয় ?

পৃথিবীর দিকে তাকালে কবির মনে হয়, ভালো মন্দ, সুখ দুঃখ, আলো অন্ধকার নিয়ে এই ধরণী ভালো। 


৩. নীচের বিশেষ্যগুলিকে বিশেষণ এবং বিশেষণগুলিকে বিশেষ্যে রূপান্তরিত কর। 

শ্যামল - শ্যামলিমা (বিশেষ্য)

দুঃখ - দুঃখিত (বিশেষণ)

সুখ - সুখী (বিশেষণ)

করুণ - কারুণ্য (বিশেষ্য)

ছায়াময় - ছায়া (বিশেষ্য)

গ্রাম - গ্রাম্য (বিশেষণ)

উৎসুক ঔৎসুক্য (বিশেষ্য)

আলো - আলোকিত (বিশেষণ)


৪. শব্দঝুড়ি থেকে ঠিক শব্দ নিয়ে নিচের ছকটি সম্পূর্ণ করো : 

বাহিয়া - বেয়ে 

হেরি - দেখি 

মোর- আমার 

প্রাণ - পরান 


৫. দুটি বিপরীতার্থক শব্দ যুক্ত হয়ে একটি শব্দে পরিণত হওয়া শব্দগুলি কবিতা থেকে খুঁজে বের করো, ওই শব্দগুলি দিয়ে একটি করে বাক্য লেখো 

১. ভালোমন্দ - ভালোমন্দ বিচার করে সব কাজ করা উচিত। 

২. দুঃখসুখ - দুঃখসুখ মিলিয়ে আমাদের জীবন। 

৩. অন্ধকার-আলো - সার্কাসে অন্ধকার-আলোর খেলা চলছে। 

৪. ভাইবোন - পায়েল ও তিয়াস দুই ভাইবোন। 


৬. নীচের বাক্যগুলির রেখাঙ্কিত অংশে কোন বচনের ব্যবহার হয়েছে লেখো। 

৬.১. চোখে পড়ে যাহা কিছু হেরি চারি পাশে। 

বহুবচন 


৬.২. কূলে কূলে দেখা যায় শ্যামল ধরণী।  

বহুবচন 


৬.৩. ক্ষণকাল দেখি বলে দেখি ভালোবেসে।

একবচন 


৬.৪. সবই বলে, ‘যাই যাই’ নিমেষে নিমেষে। 

বহুবচন 


৬.৫. যবে চেয়ে চেয়ে দেখি উৎসুক নয়ানে। 

বহুবচন 


৭. নীচের কবিতাংশটি ভেঙে পৃথক পৃথক বাক্যে লেখো। 

যবে চেয়ে চেয়ে দেখি উৎসুক নয়নে / আমার পরান হতে ধরার পরানে -/

ভালোমন্দ দুঃখসুখ অন্ধকার-আলো / মনে হয়, সব নিয়ে এ ধরণী ভালো। 


১. আমার পরান থেকে ধরার পরানে উৎসুক নয়নে চেয়ে চেয়ে দেখি। 

২. মনে হয় ভালোমন্দ, দুঃখসুখ, অন্ধকার আলো সব কিছু নিয়ে এ ধরণী ভালো। 


৮. নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাষায় উত্তর লেখো : 

৮.১. ‘আমি যেন চলিয়াছি বাহিয়া তরণী’ - এখানে ‘যেন’ শব্দটি কেন ব্যবহার হয়েছে লেখো। 

‘ধরাতল’ কবিতাটি কবির কল্পনায় তৈরি। কবি কল্পনা করেছেন যে তিনি নৌকা বেয়ে চলেছেন। বাস্তবে কবি নৌকা বেয়ে যাননি। তাই কল্পনা ও বাস্তবকে মেলাতে এখানে ‘যেন’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। 


৮.২. কবির কল্পনায় নৌকাযাত্রায় কী কী দৃশ্য তিনি দেখেছেন ?

কবির কল্পনায় নৌকাযাত্রায় কবি কূলে কূলে দেখেছেন শ্যামল ধরণী। তীর থেকে সুখদুঃখ কবির মুখপানে করুন নয়নে চায়। ছায়াময় গ্রামগুলিকে দেখে কবির মনে হয় তাদের প্রেম ঘিরে রয়েছে। কবি সমস্ত কিছুকে উৎসুক নয়নে দেখেন এবং ক্ষণস্থায়ী এই দৃশ্যকে ভালোবাসেন। 


৮.৩. সুখ দুঃখকে কবির ভাইবোন মনে হয়েছে কেন ?

ভাইবোন যেমন নাড়ির টান। একে অপরের সাথে সম্পৃক্ত থাকার বার্তা থাকে। সুখদুঃখ ও ঠিক তেমনই একই মুদ্রার দুই পিঠ। আমাদের জীবন সুখ এলে দুঃখও আসে। একারণে সুখদুঃখকে কবির ভাইবোন মনে হয়েছে। 


৮.৪. ‘মনে হয় সব নিয়ে এ ধরণী ভালো’ - কখন পৃথিবীকে ভালো মনে হয় ? এরকম মনে হবার কারণ কি ?

কবি যখন নিজের অন্তর থেকে জীবনের সাথে বিশ্ব প্রকৃতির মিল উপলব্ধি করেন। তখন পৃথিবীকে তাঁর ভালো মনে হয়। 

এই পৃথিবীতে সুখদুঃখ, ভালোমন্দ, আলো -অন্ধকার সবকিছুই রয়েছে। আমাদের জীবনে যেমন সুখ আসে, তেমন দুঃখও আসে, অন্ধকারের পরে আবার আলোর দেখা মেলে, কিছুই চিরস্থায়ী নয়। সবকিছু মিলিয়ে এই জীবন ও পৃথিবী গতিশীল। এটাই সভ্যতার নিয়ম। এই সত্যকে উপলব্ধি করতে পেরেছেন বলেই কবির মনে হয়েছে সবকিছু নিয়ে এ ধরণী ভালো। 


৮.৫. ট্রেন, নৌকা বা দূরপাল্লার বাসে করে যেতে যেতে পথের দুধারে যা দেখেছ তার বর্ননা দিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখো। 

গত সপ্তাহে ট্রেনে করে আমি পিসির বাড়ি গিয়েছিলাম। হাওড়া - বর্ধমান লোকাল ট্রেন। আমি, বাবা আর মা তিনজন মিলে ট্রেনে উঠলাম। প্রথমে ট্রেনে ভিড় হলেও কিছুক্ষণ যাওয়ার পর ট্রেন ফাঁকা হয় এবং আমি জানালার ধারে বসার সুযোগ পাই। ট্রেন চলতে শুরু হলে, বাইরে সবকিছু যেন তার বিপরীত দিকে ছুটতে থাকে, গাছপালা, ফাঁকা মাঠ, বাড়িঘর, দোকানপাট সমস্ত কিছু যেন পিছনের দিকে ছুটছে। জানালা দিয়ে ঠান্ডা হাওয়া ভিতরে আসছে , রেললাইন এর পাশে বাড়িঘর, জলাশয়, বাগান, সমস্ত কিছু দেখতে দেখতে আমরা হাওড়া পিসির বাড়ি পৌঁছে গেলাম। 

 

Ratings
No reviews yet, be the first one to review the product.