Chapter 1 -পরিবেশ ও বিজ্ঞান -ভৌত পরিবেশ

Language : Bengali

The Note contains Textual Question Answers from WBBSE Class 7 Poribesh O Bigyan Chapter 1 Vouto Poribesh (প্রথম অধ্যায় ভৌত পরিবেশ). Read the Question Answers carefully. This Question Answer set from the WBBSE board provides quality Multiple Choice Questions (MCQ), Short Answer Type Questions (SAQ), and Long Answer Type Questions from the above chapter. By reading these, students will get a clear idea about that chapter. It will enhance their knowledge and enable them to get good marks in the board exams. 

সপ্তম শ্রেণি পরিবেশ ও বিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় ভৌত পরিবেশ,

ভৌত পরিবেশ অধ্যায় এর সম্পূর্ণ আলোচনা ও অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তর,

ভৌত পরিবেশ থেকে সংক্ষিপ্ত, রচনাধর্মী ও ব্যাখ্যা ধর্মী প্রশ্নোত্তর, 

Class 7 Poribesh O Bigyan Chapter 1 Vouto Poribesh,

Vouto Poribesh Class 7 Poribesh O Bigyan,

Short Answer Type Question (SAQ) from Vouto Poribesh,

Long Answer Type Question from Vouto Poribesh,


Chapter-1. ভৌত পরিবেশ 


i) তাপ 


1. তাপ : যে শক্তির গ্রহণে বস্তু উত্তপ্ত হয়, এবং বর্জনে বস্তু শীতল হয় তাকে তাপ বলে। 

1. নিম্ন স্থিরাঙ্ক : প্রমান বায়ুচাপে বিশুদ্ধ বরফের গলনাঙ্ক বা বিশুদ্ধ জলের হিমাঙ্ককে থার্মোমিটারের নিম্নস্থিরাঙ্ক বলে। 

উর্ধ্ব স্থিরাঙ্ক : প্রমান বায়ুচাপে বিশুদ্ধ জলের স্ফুটনাঙ্ককে থার্মোমিটারের উর্ধস্থিরাঙ্ক বলে। 

সেলসিয়াস স্কেলের নিম্নস্থিরাঙ্ক 0C ও উর্ধস্থিরাঙ্ক  100C ফারেনহাইট স্কেলের নিম্নস্থিরাঙ্ক 32F ও উর্ধস্থিরাঙ্ক 212F

প্রাথমিক অন্তর : থার্মোমিটারের উর্ধস্থিরাঙ্ক ও নিম্নস্থিরাঙ্কের ব্যবধানকে প্রাথমিক অন্তর বলে.

আমরা জানি যে, C5 =F-329 

  405 =F-329 

F-32=72

বা  F =72+32=104

ஃ  40C,  104F এর সমান। 

কোন উষ্ণতায় ফারেনহাইট স্কেল পাট সেলসিয়াস স্কেল 

ধরি C স্কেল পাট = x

ஃ    F   “    “     = 2x

আমরা জানি যে, C5 F-329 

        বা,  x5 =2x-329 

        বা, 10x-160 = 9x

        বা, 10x - 9x=160

        বা, x= 160

ஃ নির্ণেয় উষ্ণতা =  160C


কোনো বস্তুর উষ্ণতা বৃদ্ধি বা হ্রাসের জন্য বাইরে থেকে কতটা তাপ নেবে বা হারাবে তা যে যে বিষয়গুলোর ওপর নির্ভর করে সেগুলি হলো। 

(i) বস্তুর উষ্ণতার হ্রাস বা বৃদ্ধির উপর। (t )

(ii) বস্তুর ভরের উপর। (M)

(iii) বস্তুর উপাদানের আপেক্ষিক তাপের উপর। (S)

গৃহীত তাপ বা বর্জিত তাপ = MSt

    = ভর আপেক্ষিক তাপ উষ্ণতা বৃদ্ধি বা হ্রাস। 

তাপ মাপার যন্ত্রের নাম ক্যালোরি মিটার। 


লীন তাপ কাকে বলে ?

যে তাপ একক ভরের কোনো পদার্থের উষ্ণতার পরিবর্তন না ঘটিয়ে অবস্থার পরিবর্তন ঘটায় সেই তাপকে বলে লীন তাপ। 

20 গ্রাম জলের উষ্ণতা 15C থেকে  40C উষ্ণতা করতে কত তাপ লাগবে।

জলের ভর  (M)= 20 গ্রাম

জলের আপেক্ষিক তাপ (S)= 1 ক্যালোরি / গ্রামC

জলের উষ্ণতা বৃদ্ধি (t) = 40C - 15C = 25C

গৃহীত তাপ = MSt 

    = 20 1 25 ক্যালোরি 

    = 500 ক্যালোরি 


বাষ্পায়ন : যে কোনো উষ্ণতায় তরলের উপরিতল থেকে ধীরে ধীরে বাষ্প বের হওয়ার ঘটনাকে বাষ্পায়ন বলে। 

1. বাষ্পায়ন হার কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভরশীল :

(i) তরলের প্রকৃতি 

(ii) তরলের উপরিতলের ক্ষেত্রফল 

(iii) বায়ুর উষ্ণতা 

(iv) বায়ু প্রবাহ 

(v) বায়ুর শুষ্কতা বা আদ্রতা 


তাপ উষ্ণতা/ তাপমাত্রা

1. তাপ একপ্রকার  শক্তি 1. উষ্ণতা তাপের ফল 

2. তাপ মাপা হয় ক্যালোরি মিটারে 2. উষ্ণতা মাপা হয় থার্মোমিটারে 

3. তাপের একক ক্যালোরি বা জুল 3. উষ্ণতার একক সেলসিয়াস বা ফারেনহাইট 


ii) আলো 


1. স্বপ্রভু বস্তু কাকে বলে ? উদাহরণ দাও ?

যে বস্তুর নিজস্ব আলো আছে, তাদের স্বপ্রভু বস্তু বলে। যেমন - সূর্য 


2. অপ্রভু বস্তু কাকে বলে ? উদাহরণ দাও ?

যে বস্তুর নিজস্ব আলো নেই, তাদের অপ্রভু বস্তু বলে। যেমন - চাঁদ 


3. বিন্দু আলোক উৎস ও বিস্তৃত আলোক উৎস বলতে কী বোঝো ?

4. স্বচ্ছ, অস্বচ্ছ ও ঈষৎ স্বচ্ছ মাধ্যম কাকে বলে ? উদাহরণ দাও ?

5. আলোক রশ্মি কাকে বলে ?

6. আলোক রশ্মি গুচ্ছ কয় প্রকার ও কী কী ?


ছায়া বা প্রচ্ছায়া : কোনো বিস্তৃত আলোক উৎসের সামনে কোনো অস্বচ্ছ বস্তু রাখলে ঐ অস্বচ্ছ বস্তুর ঠিক পিছনে যে গাঢ় অন্ধকার অঞ্চলের সৃষ্টি হয় তাকে বলে ছায়া বা প্রচ্ছায়া। 

উপছায়া : কোনো বিস্তৃত আলোক উৎসের সামনে কোনো অস্বচ্ছ বস্তু রাখলে ঠিক পিছনে গঠিত প্রচ্ছায়ার চারিদিকে যে আবছা অন্ধকার অঞ্চলের সৃষ্টি হয় তাকে বলে উপছায়া। 


১. প্রচ্ছায়া বা উপচ্ছায়া গঠনের কারণ কী ?

A. i) কোনো অস্বচ্ছ বস্তুর মধ্যে দিয়ে আলো চলাচল করতে পারে না। 

ii) আলো সরলরৈখিক গতি। 


আপতন কোণ : আপতিত রশ্মি অভিলম্বের সঙ্গে যে কোণ উৎপন্ন করে , তাকে আপতন কোণ বলে। 

∠Aon = আপতন কোণ 


প্রতিফলন কোণ : প্রতিফলিত রশ্মি অভিলম্বের সঙ্গে যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে প্রতিফলন কোণ বলে। ∠BoN= প্রতিফলন কোণ 

একটা রশ্মি প্রতিফলক তলের সঙ্গে 30 কোণ করল, আপতন কোণের মান কত ? = 60

প্রতিফলন দুই প্রকার : 

i. নিয়মিত প্রতিফলন 

ii. বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন 

নিয়মিত প্রতিফলন : কোনো মসৃণ তলে সমান্তরাল আলোকরশ্মিগুচ্ছ আপতিত হলে, প্রতিফলিত রশ্মি গুচ্ছ আপতিত রশ্মি গুচ্ছের অনুরূপে একটি নির্দিষ্ট দিকে চলে যায়। এই ঘটনাকে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন বলে। 

প্রচ্ছায়া : কোনো বিস্তৃত আলোক উৎসের সামনে কোনো, অস্বচ্ছ বস্তু রাখলে, ঐ অস্বচ্ছ বস্তুর ঠিক পিছনে যে গাঢ় অন্ধকার অঞ্চলের সৃষ্টি হয় তাকে বলে প্রচ্ছায়া। 

উপচ্ছায়া : কোনো বিস্তৃত আলোক উৎসের সামনে কোনো অস্বচ্ছ বস্তু রাখলে, ঐ অস্বচ্ছ বস্তুর ঠিক পিছনে গঠিত প্রচ্ছায়ার চারপাশে যে অল্প আলোকিত অঞ্চলের সৃষ্টি হয় তাকে উপচ্ছায়া বলে। 

আলোর প্রতিফলন : আলোক রশ্মি কোনো সমস্বত্ব স্বচ্ছ মাধ্যম দিয়ে যেতে যেতে, অন্য কোনো মাধ্যমে আপতিত হলে ঐ রশ্মির কিছু অংশ দুই মাধ্যমের বিভেদতল থেকে দিক পরিবর্তন করে পুনরায় আগের মাধ্যমে ফিরে আসে।  এই ঘটনাকে আলোর প্রতিফলন বলে। 

প্রতিফলনের সূত্র : (i) আপতিত রশ্মি, প্রতিফলিত রশ্মি ও আপতন বিন্দুতে প্রতিফলক তলের উপর অঙ্কিত অভিলম্ব সর্বদা একই সমতলে থাকবে। 

(ii) আপতন কোণ ও প্রতিফলন কোণ সর্বদা সমান হবে। 


1. 30० কোণে আপতিত রশ্মির প্রতিফলনে কোণের মান কত ?

30


2. লম্বভাবে আপতিত রশ্মির প্রতিফলন কোণের মান কত ?

0


3.  প্রতিফলক তলের সঙ্গে  40०কোণের আপতিত রশ্মির প্রতিফলন কোণের মান কত ?

⇒আপতন =  90 - 40=50

ஃ প্রতিফলন কোন = 50


নিয়মিত প্রতিফলন : কোনো মসৃন তলে সমান্তরাল আলোক রশ্মিগুচ্ছ আপতিত হলে, প্রতিফলিত রশ্মিগুচ্ছ আপতিত রশ্মিগুচ্ছের অনুরূপে একটি নির্দিষ্ট দিকে চলে যায়।  এই ঘটনাকে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন বলে। 

বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন : কোনো অমসৃণ তলে সমান্তরাল আলোক রশ্মিগুচ্ছ আপতিত হলে, প্রতিফলিত রশ্মিগুচ্ছ আপতিত রশ্মিগুচ্ছের অনুরূপে না গিয়ে চারিদিকে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে পড়ে এই ঘটনাকে আলোর বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন বলে। 


নিয়মিত প্রতিফলন বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন 

1. প্রতিফলক তল মসৃন হয় 1. প্রতিফলক তল অমসৃণ হয় 

2. এই প্রতিফলনের জন্য আমরা সকল 2. প্রতিফলনের জন্য আমরা সকল বস্তুকে সবদিক 

বস্তুকে একটি নির্দিষ্ট দিক থেকে দেখতে পায় থেকে দেখতে পায়। 

আলোর প্রতিসরণ : আলোক রশ্মি একটি সমসত্ত্ব স্বচ্ছ মাধ্যম দিয়ে যেতে যেতে, অন্য কোনো ভিন্ন ঘনত্বের আলোকীয় মাধ্যমে তির্যকভাবে প্রবেশ করলে মাধ্যমদুটির বিভেদতল থেকে রশ্মির গতির অভিমুখের কিছুটা সরণ ঘটে।  এই ঘটনাকে আলোর প্রতিসরন বলে। 


প্রতিবিম্ব : কোনো বিন্দু উৎস থেকে আগত আলোক রশ্মিগুচ্ছ, প্রতিফলন বা প্রতিসরণের পর যদি কোনো বিন্দুতে মিলিত হয় বা কোনো বিন্দু থেকে আসছে বলে মনে হয় তখন ঐ বিন্দুটিকে প্রথম বিন্দুর প্রতিবিম্ব বলে। 

আয়নায় গঠিত প্রতিবিম্বের বৈশিষ্ট্য :

1. বস্তু, দর্পন ও প্রতিবিম্ব একই সরল রেখায় থাকবে 

2. দর্পন থেকে বস্তুর দূরত্ব = দর্পন থেকে প্রতিবিম্বের দূরত্ব 

3. প্রতিবিম্বের পার্শ্বীয় পরিবর্তন হবে 

4. প্রতিবিম্ব সমশীর্ষ হবে 

5. প্রতিবিম্বের আকার বস্তুর আকারের সমান হবে 


বর্ণালি 

1. আলোর বিচ্ছুরণ কাকে বলে ?

⇒ প্রিজম বা ওই জাতীয় পদার্থের মধ্যে দিয়ে সাদা আলো প্রতিসৃত হওয়ার পর সাতটি বর্ণের আলোয় বিশ্লিষ্ট হয়। এই ঘটনাকে আলোর বিচ্ছুরণ বলে। 


2. বর্ণালি কাকে বলে ?

⇒ প্রিজম বা ওই জাতীয় কোনো পদার্থের মধ্যে দিয়ে সাদা আলো প্রতিসৃত হওয়ার পর সাতটি বর্ণের আলোয় বিশ্লিষ্ট হয়ে যে সাতটি পৃথক পৃথক বর্ণে আলোক পটি গঠন করে তাকে বর্ণালি বলে। 


iii) চুম্বক :


চৌম্বক পদার্থ : চুম্বক যে সমস্ত পদার্থকে আকর্ষণ করে, তাদের চৌম্বক পদার্থ বলে। যেমন - লোহা, নিকেল, কোবাল্ট প্রভৃতি। 

অচৌম্বক পদার্থ : চুম্বক যে সমস্ত পদার্থকে আকর্ষণ করে না, তাদের বলে অচৌম্বক পদার্থ। যেমন - কাঠ, প্লাস্টিক, কাচ প্রভৃতি। 

চুম্বক দুই প্রকার 

i. প্রাকৃতিক চুম্বক : যেমন - ম্যাগনেটাইট 

ii. কৃত্রিম চুম্বক : যেমন - তড়িৎ চুম্বক, দন্ড চুম্বক 


চুম্বক শলাকা : একটি হালকা চুম্বকিত ইস্পাতের পাত যার দুই প্রান্ত সূচালো। এটি একটি খাড়া দণ্ডের উপর মুক্ত অবস্থায় রাখা থাকে। 

চুম্বকের মেরু -চুম্বকের দুই প্রান্তের যে দুই অঞ্চলে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি সেই দুই অঞ্চলকে বলে চুম্বকের মেরু। 

উদাসীন অঞ্চল : চুম্বকের ঠিক মাঝখানে যে অঞ্চলে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ ক্ষমতা একেবারেই নেই, সেই অঞ্চলকে বলে উদাসীন অঞ্চল। 

চৌম্বক দৈর্ঘ্য : চুম্বকের দুই মেরুর মধ্যবর্তী দূরত্বকে বলে চৌম্বক দৈর্ঘ্য। 

চৌম্বক দৈর্ঘ্য : চুম্বকের জ্যামিতিক দৈর্ঘ্য 0.86

  = 1000.86

  = 86


একটি চুম্বকের জ্যামিতিক দৈর্ঘ্য 100 সেমি। চৌম্বক দৈর্ঘ্য কত ?

= 86


চৌম্বক অক্ষ : চুম্বকের দুই মেরুর সংযোজক সরলরেখাংশকে বলে চৌম্বক অক্ষ। 

চৌম্বক ক্ষেত্র : চুম্বকের দুই মেরুর চারপাশের যে অঞ্চল জুড়ে চুম্বকের আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বল কাজ করে, তাকে বলে চৌম্বক ক্ষেত্র। 


প্রাকৃতিক চুম্বক 


প্রাকৃতিক চুম্বকের চুম্বকত্ব স্থায়ী। 


প্রাকৃতিক চুম্বকের মেরু শক্তিকে বাড়ানো কমানো যায় না। 



প্রাকৃতিক চুম্বকের মেরু দুটিকে পাল্টানো যায় না। 

তড়িৎ চুম্বক 


প্রাকৃতিক চুম্বকের চুম্বকত্ব অস্থায়ী। 


কৃত্রিম চুম্বকের মেরু শক্তিকে একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত বাড়ানো কমানো যায়। 


কৃত্রিম চুম্বকের মেরুদুটিকে পাল্টানো যায়। 


বিকর্ষণই চুম্বকত্বের প্রকৃষ্ট প্রমাণ : 

একটি দণ্ড চুম্বকের সংস্পর্শে অন্য একটি পদার্থকে নিয়ে গেলে যদি আকর্ষণ হয় তবে পদার্থটি চুম্বক ও হতে পারে আবার চৌম্বক পদার্থও হতে পারে। কারণ উভয়কেই চুম্বক আকর্ষণ করে। কিন্তু যদি বিকর্ষণ হয় তবে নিশ্চিতভাবে বলা যায় পদার্থটি চুম্বক। কারন - একমাত্র চুম্বকের সমমেরুই পরস্পরকে বিকর্ষণ করে। তাই বলা যায় বিকর্ষণই চুম্বকত্বের প্রকৃষ্ট প্রমাণ।


চুম্বক আবেশ : কোনো চুম্বকের সংস্পর্শে চৌম্বক পদার্থের সাময়িকভাবে চুম্বকে পরিণত হওয়ার ঘটনাকে চৌম্বক আবেশ বলে। 

তড়িৎ চুম্বক : কাঁচা লোহার দন্ডে অন্তরিত তার জড়িয়ে তার মধ্যে তড়িৎ প্রবাহ পাঠালে, দন্ডটি সাময়িকভাবে চুম্বকে পরিণত হয়। এই ধরণের চুম্বককে তড়িৎ চুম্বক বলে। 


তড়িৎ চুম্বকের ব্যাবহার লেখ ?

তড়িৎ চুম্বকের ব্যাবহার গুলি হল - লাউড স্পিকার, সাইকেলের ডায়নামোতে, ইলেকট্রিক মিটারে, ফ্রিজের দরজায়, ইলেকট্রিক কলিংবেল, ইলেকট্রিক মোটরে। 


সার্কিট বা বর্তনী : যে ব্যবস্থার সাহায্যে তড়িৎ কোশের তড়িৎ শক্তিকে অন্যান্য শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয়, তাকে সার্কিট বা বর্তনী বলে। 

বর্তনী দুই প্রকার - i. মুক্ত বর্তনী ii. বদ্ধ বর্তনী 

মুক্ত বর্তনী : বর্তনী কোথাও ছিন্ন হয়ে গেলে, বর্তনীর মধ্যে দিয়ে তড়িৎ চলাচল করতে পারে না, তখন ঐ বর্তনীকে মুক্ত বর্তনী বলে। 

Ratings
No reviews yet, be the first one to review the product.
Click to send whatsapp message
Copywrite 2025 LRNR