- SCHOOL BOARDS
- WBBSE/WBCHSE
- CLASS 6
- BANGLA - সাহিত্যমেলা
- ১০. হাট
- Chapter 10 Haat - Jatindranath Sengupta | দশম অধ্যায় হাট - যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
Chapter 10 Haat - Jatindranath Sengupta | দশম অধ্যায় হাট - যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
Language : Bengali
The Note contains Textual Question Answers from WBBSE Class 6 Bengali Chapter 10 Haat - Jatindranath Sengupta. Read the Question Answers carefully. This Question Answer set from the WBBSE board provides quality Multiple Choice Questions (MCQ), Short Answer Type Questions (SAQ), and Long Answer Type Questions from the above chapter. By reading these, students will get a clear idea about that chapter. It will enhance their knowledge and enable them to get good marks in the board exams.
Class 6 Bengali Chapter 10 Haat - Jatindranath Sengupta
Short Answer Type Question (SAQ) from Haat by Jatindranath Sengupta
Long Answer Type Question from Haat by Jatindranath Sengupta
ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা দশম অধ্যায় হাট - যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত , হাট ব্যাখ্যা, হাট গদ্যের বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ, সম্পূর্ণ আলোচনা ও অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তর, দশম অধ্যায় হাট - যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত থেকে সংক্ষিপ্ত, রচনাধর্মী ও ব্যাখ্যা ধর্মী প্রশ্নোত্তর
CHAPTER-10 HAAT ।। দশম অধ্যায় হাট -যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
১.১. কোন সাহিত্যিক গোষ্ঠীর সঙ্গে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল ?
→’কল্লোল গোষ্ঠী’।
১.২. তাঁর রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখো।
→ ‘মরীচিকা’, ‘মরুশিখা’
২. নীচের বাক্যগুলি থেকে এমন শব্দ খুঁজে বের করো যার প্রতিশব্দ কবিতার মধ্যে আছে। কবিতার সেই শব্দটি পাশে লেখ।
২.১. ‘আঁধার - সাঁঝে’ বনের মাঝে উল্লাসে প্রাণ ঢেলেছে।’
→ প্রতিশব্দ -সন্ধ্যা
২.২. ‘আলো’, আমার আলো, ওগো আলো ভুবন ভরা,’
→ প্রতিশব্দ - আলোক
২.৩. ‘তুমি আমার সকাল বেলার সুর’
→প্রতিশব্দ - প্রভাতে
২.৪. ‘আমার রাত পোহাল শারদ -প্রাতে’
→ ‘নিশা’ -প্রতিশব্দ
২.৫.’দিনের বেলা বাঁশী তোমার বাজিয়েছিলে’
→প্রতিশব্দ - দিবসে
৩. সমোচ্চারিত বা প্রায় -সমোচ্চারিত ভিন্নাথর্ক শব্দযুগলের অর্থ পার্থক্য দেখাও :
1. দীপ - প্রদীপ (মন্দিরে দীপ জ্বালানো হয় )
2. দ্বীপ - জলবেষ্টিত স্থলভাগ। (আমরা নবদ্বীপ এ বেড়াতে গিয়েছিলাম।
1. দর - দাম -বাজারে জিনিসের দর বাড়ছে।
2. দড় - দক্ষ - ছেলেটি দাবা খেলায় দড় আছে।
1. শাখ - গাছের ডাল - (গাছের শাখে পাখি বসে আছে )
2. শাঁখ - শঙ্খ (সন্ধ্যা বেলায় বাড়িতে শাঁখ বাজাতে হয় )
1. বাধা - বিপদ -জীবনে চলার পথে অনেক বাধা আছে।
2. বাঁধা - বেঁধে রাখা -গরুটিকে মাঠে বেঁধে রেখে আসো।
1. নিত্য - রোজ - আমাদের নিত্য সকালে হাঁটা উচিত।
2. নৃত্য - নাচ - গানের তালে বাচ্ছারা নৃত্য করছে।
৪. নীচের শব্দগুলি গদ্যে ব্যবহার করলে কেমন হবে লেখো :
1. সহিয়া - সহ্য করা
2. সেথা - সেখানে
3. সহি - সহ্য করি
4. সবে - সবাই
5. তবে - তাহলে
6. মুদিল - বন্ধ করল
৫. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর লেখো :
৫.১. কতগুলি গ্রামের পরে সাধারণত একটি হাট চোখে পড়ে ?
→দশবারোখানি গ্রামের পরে সাধারণত একটি হাট চোখে পড়ে।
৫.২. হাটে সন্ধ্যা প্রদীপ জ্বলে না কেন ?
→ সারাদিন হাটে সবার প্রয়োজন মিটে গেলে সবাই যে যার বাড়ি চলে যায় ফাঁকা হাটে তাই সন্ধ্যাপ্রদীপ জ্বলে না।
৫.৩. কার ডাকে রাত্রি নেমে আসে ?
→একক কাকের ডাকে রাত্রি নেমে আসে।
৫.৪. ও পারের লোক কেন এ পারেতে আসে ?
→ ও পারের লোক পসরা নামিয়ে বিক্রি করার জন্য এ পারেতে আসে।
৫.৫. ‘হিসাব নাহিরে ______ এল আর গেল
কত ক্রেতা বিক্রেতা।’ - কোনো হিসাব নেই কেন ?
→ হাটে অসংখ্য মানুষ নিজেদের প্রয়োজনে কেনাবেচার জন্য আসে কেউ তাদের সংখ্যা গুনে রাখে না। তাই মানুষের আসা যাওয়ার কোনো হিসাব নেই।
৬. কবিতায় বর্ণিত হাটের চেহারাটি কেমন লেখো।
হাট বসার আগে-ফাঁকা, জনশুন্য
হাট চলাকালীন -চেনা -অচেনা লোকেরা ভীড়, মাল নামানো, মাল বিক্রি, জিনিসের দর জানাজানি প্রভৃতি
হাট ভাঙার পর - হাটের অস্থায়ী দোকান বন্ধ, হাট শেষে ফাঁকা পড়ে থাকা মাঠ।
৭. নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাষায় উত্তর লেখো :
৭.১. হাটের স্থান ছড়িয়ে দূরের গ্রামের ছবি কীভাবে কবিতায় ফুটে উঠেছে ?
→ যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের রচিত ‘হাট’ কবিতায় দশ বারোখানি গ্রাম নিয়ে একটি হাট। সারাদিন সেখানে অনেক মানুষের ভীড় থাকে, কেনা বেচা চলে। কিন্তু সন্ধ্যা বেলায় যে যার বাড়ি যায়। সন্ধ্যায় প্রত্যেক বাড়িতে সন্ধ্যা প্রদীপ জ্বলে ওঠে এবং গ্রামের মানুষ নিজের লোকের সাথে ব্যস্ত থাকলেও হাট একাকী পড়ে থাকে অন্ধকারে।
৭.২. প্রকৃতির ছবি কীরূপ অসীম মমতায় কবিতায় আঁকা হয়েছে তা আলোচনা করো।
→ দুঃখবাদী কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ‘হাট’ কবিতায় হাটের একটি চিত্র ফুটে উঠেছে। এখানে নদী তার প্রশ্বাস ছেড়েছে পাকুড় গাছে শাখে, শ্রেণিহারা কাকের পাখে সন্ধ্যা নেমে আসে। সর্বোপরি কবির লেখনীর আচড়ে প্রাণহীন হাটেও যেন প্রাণ সঞ্চার হয়েছে। কবি অনুভব করিয়েছেন সন্ধ্যায় মুক্ত আকাশের নীচে হাটের একাকীত্ব।
৭.৩. ‘বাজে বায়ু আসি বিদ্রুপ -বাঁশি’ কবির এমন মনে হওয়ার কারণ কী বলে তোমার মনে হয় ?
→ কবির’ হাট’ কবিতায় সন্ধ্যায় হাট ভেঙে গেলে একাকী হাট পড়ে থাকে অন্ধকারে। তখন হাটের দোকানের বন্ধ দোচালার জীর্ণ বাঁশের ফাঁকে বাতাস প্রবেশ করে বাঁশির মতো আওয়াজ হয়। কবির কল্পনায় হাটের জীর্ণতাকে যেন প্রকৃতি বিদ্রুপ করে তার একাকীত্বতাকে নিয়ে।
৭.৪. ‘উদার আকাশে মুক্ত বাতাসে চিরকাল একই খেলা’-কোন প্রসঙ্গে কবি আলোচ্য পঙক্তিটি লিখেছেন ? তিনি এখানে কোন ‘খেলা’র কথা বলেছেন ? ‘চিরকাল’ চলে বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন ?
→ হাটের রোজকার বসা ও ভাঙার মধ্য দিয়ে কবি মানব জীবনের জন্ম -মৃত্যু উল্লেখ করতে গিয়ে আলোচ্য পংক্তিটি করেছেন।
কবি এখানে আসা যাওয়া অর্থাৎ জন্ম-মৃত্যুর খেলার কথা বলেছেন।
চিরকাল বলতে কবি এখানে জন্ম-মৃত্যুর চলমানতাকে বুঝিয়েছেন। সৃষ্টির শুরু থেকে আজ পর্যন্ত আমাদের জীবনে আসা-যাওয়া অর্থাৎ জন্ম-মৃত্যুর খেলা চলেছে।