- SCHOOL BOARDS
- WBBSE/WBCHSE
- CLASS 6
- BANGLA - সাহিত্যমেলা
- ৫. পশু-পাখির ভাষা
- Chapter 5 Poshu Pakhir Vasha - Subinoy Roychoudhury | পঞ্চম অধ্যায় পশুপাখির ভাষা - সুবিনয় রায়চৌধুরী
Chapter 5 Poshu Pakhir Vasha - Subinoy Roychoudhury | পঞ্চম অধ্যায় পশুপাখির ভাষা - সুবিনয় রায়চৌধুরী
Language : Bengali
The Note contains Textual Question Answers from WBBSE Class 6 Bengali Chapter 5 Poshu Pakhir Vasha -Subinoy Roychoudhury. Read the Question Answers carefully. This Question Answer set from the WBBSE board provides quality Multiple Choice Questions (MCQ), Short Answer Type Questions (SAQ), and Long Answer Type Questions from the above chapter. By reading these, students will get a clear idea about that chapter. It will enhance their knowledge and enable them to get good marks in the board exams.
Class 6 Bengali Chapter 5 Poshu Pakhir Vasha - Subinoy Roychoudhury
Short Answer Type Question (SAQ) from Poshu Pakhir Vasha by Subinoy Roychoudhury
Long Answer Type Question from Poshu Pakhir Vasha by Subinoy Roychoudhury
ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা পঞ্চম অধ্যায় পশুপাখির ভাষা - সুবিনয় রায়চৌধুরী
, পশুপাখির ভাষা ব্যাখ্যা, পশুপাখির ভাষা গদ্যের বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ, সম্পূর্ণ আলোচনা ও অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তর, পঞ্চম অধ্যায় পশুপাখির ভাষা - সুবিনয় রায়চৌধুরী
থেকে সংক্ষিপ্ত, রচনাধর্মী ও ব্যাখ্যা ধর্মী প্রশ্নোত্তর
১.১.সুবিনয় রায়চৌধুরী কী কী বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারতেন ?
সুবিনয় রায়চৌধুরী হারমোনিয়াম, এসরাজ প্রভৃতি বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারতেন।
১.২. সুবিনয় রায়চৌধুরী কোন পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ?
সুবিনয় রায়চৌধুরী ‘সন্দেশ’ পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
২. কোনটি কার ডাক মিলিয়ে লেখ :
ব্যাঙের ডাক----------কাকলি (4)
হাতির ডাক------------হ্রেষা (5)
পাখির ডাক-------------বৃ্ংহণ (2)
কোকিলের ডাক-------মকমকি (1)
ঘোড়ার ডাক------------কেকা (6)
ময়ূরের ডাক------------কুহু (3)
৩. নীচের বিশেষ্য শব্দগুলিকে বিশেষণ এবং বিশেষণগুলিকে বিশেষ্যে রূপান্তরিত করো :
1. পশু -পাশবিক (বিশেষণ )
2. মুখ -মৌখিক (বিশেষণ )
3. মন -মানসিক (বিশেষণ )
4. পরীক্ষা -পরীক্ষিত (বিশেষণ )
5. চালাক -চালাকি (বিশেষ্য )
6. অর্থ -আর্থিক (বিশেষণ )
7. লোভ -লোভী (বিশেষণ )
8.জন্তু -জান্তব (বিশেষণ )
9. মেজাজ -মেজাজি (বিশেষণ )
৪. বাক্যের উদ্দেশ্য ও বিধেয় অংশ আলাদা করে দেখাও :
৪.১. মুরগিরা ‘তি-তি’ ডাক শুনে আসে।
উদ্দেশ্য বিধেয়
৪.২. পাখিরাও ভয়, রাগ প্রভৃতি প্রকাশ করবার জন্য বিশেষ বিশেষ শব্দ উচ্চারণ করে থাকে।
উদ্দেশ্য বিধেয়
৪.৩. ক্যাস্টাং সাহেব, প্রায় চল্লিশ বছর বন্য জন্তুদের সঙ্গে থেকেছেন।
উদ্দেশ্য বিধেয়
৪.৪. শিম্পাঞ্জি, ওরাং এদের বিষয় কিছু লেখা হয়নি।
উদ্দেশ্য বিধেয়
৫. প্রতিশব্দ লেখ :
পাখি - বিহঙ্গ, খেচর
পুকুর - পুষ্করিণী, জলাশয়
হাতি - গজ, করী
সিংহ - মৃগেন্দ্র, পশুরাজ
বাঘ - দ্বীপী, ব্যঘ্র
৬. নীচের যে শব্দগুলিতে এক বা বহু বোঝাচ্ছে, তা চিহ্নিত করে লেখো :
৬.১. কুকুরেরাও কথা শুনে হুকুম পালন করতে ওস্তাদ -বহুবচন
৬.২. তোমার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছে -এক বচন
৬.৩. বিপদের সময় পরস্পরকে জানাবার উপায়ও পশুপাখিরা বেশ জানে। - বহুবচন
৬.৪. রিউবেন ক্যাস্টাং নামে একজন সাহেব বহুকাল পশুদের সঙ্গে ভাব পাতিয়ে বেড়িয়েছেন -
একবচন বহুবচন
৬.৫. একেও ভাষা বলতে হবে - একবচন
৭. নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাষায় উত্তর লেখো :
৭.১. ভাষার প্রয়োজন হয় কেন ?
ভাষা মানুষের ভাব প্রকাশের মাধ্যম, ভাষার মাধ্যমেই আমরা একে অপরের সঙ্গে সুখ, দুঃখ, হাসি, কান্না ইত্যাদি ভাব বিনিময় করতে পারি।
৭.২. ‘পশুপাখিরা অবিশ্যি মানুষের অনেক কথারই অর্থ বোঝে’-একথার সমর্থনে রচনাটিতে কোন কোন প্রসঙ্গের অবতারণা করা হয়েছে ? তুমি এর সঙ্গে আর কী কী যোগ করতে চাইবে।
একথার সমর্থনে রচনাটিতে একাধিক প্রসঙ্গের কথা বলা হয়েছে। যেমন -তাদের মুখে বিভিন্ন আওয়াজের মধ্য দিয়ে তারা যেমন ভাব প্রকাশ করে তেমনই রাগ, আনন্দ ইত্যাদি প্রকাশেও তারা বিভিন্ন অঙ্গিভঙ্গি করে। যেমন -মুরগিরা ‘তি -তি’ ডাক শুনে আসে, হাঁস ‘সোই- সোই’ ডাক শুনে আসে। হাতি মাহুতের কথা শুনেই চলে।
এছাড়াও আমরা জানি কুকুরকে ডাকলে সে কান করে আসে, আবার ‘দুর-দুর’ করলে সে চলে যায়।
৭.৩. রিউবেন ক্যাস্টাং এর অভিজ্ঞতার কথা পাঠ্যাংশে কীভাবে স্থান পেয়েছে, তা আলোচনা কর।
রিউবেন ক্যাস্টাং সাহেব আলোচ্য অংশে নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন। যেমন -তিনি জংলি হাতির সামনে পড়েছেন। বাঘের গরম নিঃশ্বাস অনুভব করেছেন, প্রকান্ড ভাল্লুকের মুখের সামনে পড়েছেন, গড়িলারা তাঁকে জড়িয়ে ধরেছিল, তবুও তিনি শুধুমাত্র পশুদের ভাষা ও গলারস্বর নকল করে ও তাদের সঙ্গে যথাযথ আচরণ করে প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন।
৭.৪. ‘একেও ভাষা বলতে হবে’-কাকে ‘ভাষা’র মর্যাদা দিতে হবে বলে বক্তা মনে করেন ? তুমি কি এই বক্তব্যের সঙ্গে সহমত ? বুঝিয়ে লেখো।
লেখক ‘একে’ -বলতে পশুদের অঙ্গ ভঙ্গির কথা বলেছেন।
আমিও লেখকের এই বক্তব্যের সঙ্গে সহমত। কারণ পশুরা তাদের অঙ্গ ভঙ্গির মাধ্যমে মনের ভাব প্রকাশ করেন। ভাষাও একই কাজ করাই একে আমরা ভাষার সঙ্গে তুলনা করতে পারি।
৭.৫. ‘তাই তারা স্বভাবতই নীরব’-কাদের কথা বলা হয়েছে ? তাদের এই স্বভাবগত ‘নীরবতা’র কারন কী ?
বনের পশুদের কথা এখানে বলা হয়েছে। কারন পোষা প্রাণীরা যেমন কুকুর, ঘোড়া বেশি চেঁচামেচি করে, কারণ তাদের প্রাণের ভয় থাকে না। অন্য দিকে জঙ্গলের পশুদের প্রাণের ভয় থাকায় সর্বদা প্রাণ বাঁচিয়ে চলতে হয়। তাই তারা নীরব থাকে।
৭.৬. ‘এরা তো মানুষেরই জাতভাই’-কাদের ‘মানুষের জাতভাই’ বলা হয়েছে ? তা সত্ত্বেও মানুষের সঙ্গে তাদের কোন পার্থক্যের কথা পাঠ্যাংশে বলা হয়েছে, তা লেখো।
‘মানুষের জাতভাই’ বলতে এখানে শিম্পাঞ্জি, গরিলা, ওরাং-ওটাং জাতীয় প্রাণীদের বোঝানো হয়েছে।
এরা মানুষের জাতভাই হলেও মানুষের চিন্তা ভাবনা এবং বুদ্ধি শক্তির প্রভাবেই অন্যান্য প্রাণীদের থেকে মানুষেরা শ্রেষ্ঠপ্রাণী হিসাবে পরিচিত হয়েছে।